Posts

Showing posts from September, 2021

বর্ষার জলে ভেসে যাওয়ার মাছ ধরা ও গ্রাম বাংলা

Image
  বর্ষার জলে ভেসে যাওয়া মাছ ধরতে দেখা যায় প্রায় প্রত্যেক গ্রাম বাংলায়। বর্ষা ও মাছ ওতোপ্রত ভাবে জড়িত। বর্ষার বৃষ্টিতে যখন চারিদিকে জলে ভরে যায় মাঠ ঘাট, সেই জলের স্রোতে ভেসে যাওয়া মাছ মহানন্দে ধরতে নামে বহু মানুষ।      বর্ষা আর মাছ একে অপরের পরিপূরক। কথায় আছে "মাছ ধরিব ভাত খাইব সুখে" । আর এই কথা গ্রাম বাংলা র সাথে ওতোপ্রত ভাবে জড়িত। বর্ষা নামলেই রাস্তা ঘাটে জল বাইতে থাকে। সেই জলে মাছ ভেসে যাওয়া স্বাভাবিক ব্যাপার।           খাল বিল পুকুর জলে ভরে থৈ থৈ করছে বর্ষার জলে। চারিদিকে জলে ভরে গেছে । বর্ষার জলের সাথে সাথে খাল বিল পুকুরের জল মিশে একাকার হয়ে গেছে আর পুকুরে মাছ সেই জলের স্রোতে ভেসে রাস্তা ঘাটে মাছ ভেসে বেড়াচ্ছে।        বিভিন্ন রকম মাছ বর্ষার জলে ভেসে ওঠে। যেমন চুনো পুটি পোনা চ্যাং গড়োই প্রভৃতি নানা কাজে মাছ ভেসে বেড়াচ্ছে। বর্ষা যতো নামবে পুকুর খাল বিলের মাছ ততো বেশি জলের স্রোতে ভেসে আসে।        মাছ খাওয়া থেকে জলে ভিজতে ভিজতে মাছ ধরা ধরা বেশি আনন্দের। সবাই মিলে মিশে একসাথে মাছ ধরার আনন্...

শাড়ি ভান্ডার ও নারী কথা

Image
    পুরুষদের অভিযোগ মহিলাদের তর্কের উত্তর সর্বদা মুখের ডগায়। " আলমারি ভর্তি শ'য়ে শ'য়ে শাড়ী কিন্তু পরার সময় মেয়েরা বলে ...উফফ কি যে পরি, শাড়ীই তো নেই। " আজ আমি এই বিষয়টা নিয়ে কথা বলব আর বুঝিয়ে দেব ভারতীয় নারীরা কেন এমন করে ? 1. প্রথমত মেয়েরা সুন্দর থাকতে ভালবাসে। 2. একই কাপড় মাসের পর মাস পরে না কারণ ওরা পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন পোশাক পরতে ভালবাসে। 3. মেয়েরা মনোটনি পছন্দ করে না। ওরা বিভিন্ন রঙের শাড়ী পছন্দ করে, বিভিন্ন মেটেরিয়ালের শাড়ী পছন্দ করে, বিভিন্ন ডিজাইন পরতে ভালবাসে, বিভিন্ন প্রদেশের শাড়ী পরে ওরা ভারতবর্ষের ঐতিহ্যকে সম্মান দেখায়। ওরা বিদেশী শাড়ীকে বিশেষ সম্মান দেয় যেমন..বাংলাদেশের শাড়ী। 4. মেয়েরা ঋতু বুঝে শাড়ী পরে। যেমন গরমে সুতির শাড়ী। শীতে সিল্কের শাড়ী। 5. ওরা ঋতু দেখে বিভিন্ন রঙের শাড়ীও পরে। যেমন গরমে হালকা রঙ..শীতে গাঢ় রঙ। 6. মেয়েদের দিন রাতের জ্ঞান আছে। সকালে কি শাড়ী পরতে হয় ওরা জানে, দুপুরের গনগনে রৌদ্রে কি পরলে আরাম হয় জানে আর রাতে একটু জমকালো পরলে যে স্টাইলিস লাগে এটা ওরা জানে। 7.মেয়েরা অনুষ্ঠান উপযোগী শাড়ী পরে... যেমন বিয়েবাড়ীতে বেনারসী, বিবাহ বার্ষিকীতে তসর...

দেব দেবীর বিদেশে অবস্থান

Image
হোয়াটস এ্যপে পেলাম। খারাপ ভাবে নেবেন না।  দুনিয়ার চল অনুযায়ী সমস্ত দেবদেবীই আজকাল বিদেশে বসবাস করছেন ! দেবী সরস্বতী এখন অ্যামেরিকায় থাকেন, ছেলেমেয়েদের রিসার্চের মান যাতে উন্নত হয় সে দিকে তাঁর প্রখর দৃষ্টি । 📚 মা লক্ষ্মী ঘর করেছেন সৌদি আরবে, আর শেখ গুলোকে আশীর্বাদ স্বরুপ কাঁড়ি - কাঁড়ি টাকা দিচ্ছেন । 💰💰💴💰₹₹ কার্তিক ঠাকুর এখন রাশিয়ায় এবং নানান অস্ত্র-শস্ত্র নির্মানে ও তার আবিষ্কারে সাহায্য করছেন । 💥💥🚀 বাবা বিশ্বকর্মা অনেক দিন আগেই জার্মানি তে বাসা বেঁধেছেন, তবে ওনার আরও বাসা আছে ফ্রান্স ও ইংল্যান্ডে । 🏤🏤😃 অসুর পাকিস্তান-বাসী হয়ে সেখানে তান্ডব করছেন আর সন্ত্রাসবাদী সৃষ্টি করায় তিনি একান্তই মনযোগী এখন । 👺💀🔫💣 ধর্মরাজ যম বাসা বেঁধেছেন আফ্রিকার দরিদ্র দেশ ইথিওপিয়ায়, ওনার প্রচুর কাজ ওখানে। 👹☠👹 নারায়ণ জাপানে, ব্রহ্মা চীনে ও শিবঠাকুর তিব্বতেই পাকাপাকি ভাবে অবস্থান করেছেন । 🈳🈂🏔 মোদ্দা কথা আমাদের দেব দেবীরা দেশে আর কেউ থাকছেন না আজকাল এবং ইহাই একমাত্র কারণ যার জন‍্য দেশের মহামহিম ও অন্যান্য রাজনেতাদের ঘন -ঘন বিদেশে পাড়ি দিতে হয়, দেবতাগণেদের সম্মুখ অনুরোধ রাখতে তাহাদের দেশে ...

গাড়ি চালানোর কিছু নিয়ম

Image
  রাস্তায় গাড়ি চালানোর কিছু নিয়ম নিয়ম। জানা এবং মানা সবারই দরকার। High Beam বা Upper: রাতের বেলায় ব্যাবহার করতে হয় কিন্তু শুধু মাত্র হাইওয়ে তে। যেখানে সিঙ্গেল লেন সেখানে ব্যাবহার করলে উল্টো দিক থেকে আসা গাড়ির দেখতে অসুবিধা হয়। যদি সিঙ্গেল লেনে উল্টো দিকে কোনো গাড়ী না থাকে (অন্তত ৩০০ মিটার) তাহলে ব্যাবহার করা যেতে পারে। Low Beam বা Dipper: শহর বা শহরতলীতে ব্যাবহার করতে হয় কারণ রাস্তায় আলো থাকে তাই high Beam এর দরকার পড়ে না। কিন্তু হাইওয়েতে সবসময় High Beam ব্যাবহার করতে হবে যাতে দুরের জিনিস দেখা যায়। রাস্তায় প্রচুর গাধা, গরু, ছাগল, শুয়োর দেখতে পাবেন যারা পাড়াতেও High Beam এ চালায়। Passing Light: আপনি অনেক সময়ই দেখতে পাবেন সিঙ্গেল লেন দিয়ে যাবার সময় উল্টোদিকের গাড়ী দুবার হেডলাইট জ্বালায়, হয়তো আপনি সেই সময় ওভারটেক করতে যাবেন বা একটু বেশি ডানদিক দিয়ে চালাচ্ছেন। তার মানে হলো উল্টোদিকের গাড়িটি পাস চাইছে আপনার কাছে। ঠিক তেমনই, আপনি সিঙ্গেল লেন দিয়ে চালাচ্ছেন আর ওভারটেক করবেন সামনের গাড়িকে কিন্তু আপনার মনে হচ্ছে উল্টোদিক দিয়ে যে গাড়িটা আসছে তার জন্য হয়তো ...

পাট চাষ

Image
  পাট চাষ প্রায় বন্ধ হয়ে গেলেও উত্তর বঙ্গে পাট চাষ দেখা যায়।  পাট চাষ আলাভ জনক হলেও এখনো পাটের ও পাট আঁশের চাহিদা আছে। তাই এখনও নিরবচ্ছিন্ন ভাবে পাট চাষ হয়ে চলেছে। একসময় বর্ধমানে প্রচুর পাট চাষ করা হতো। এখনো হয়, তবে তুলনমূলকভাবে অনেক কম।   পাট গাছের সব অংশই কাজে লাগে। পাট পাট শাক হিসেবে ব্যবহার করা হয়। পাট গাছের ছাল যেটা পাট তন্তু বা আঁশ নামে পরিচিত, সেটাই পাটের মূল উপাদান। তাছাড়া তন্তু ছাড়ানোর পর যে দণ্ড থাকে তাকে পাকাটি বলে। এই পাকাটিও  নানা কাজে ব্যবহূত হয়।       এক সময় পাট থেকে যাবতীয় দ্রব্য তৈরি হতো। কিন্তু প্লাস্টিক আসার পর পাট জাত দ্রব্য ব্যবহার কমে যায়। কারণ পাট জাত দ্রব্য থেকে প্লাস্টিক দ্রব্য অনেক কম দামে পাওয়া যায়। ফলে বাজারে পাট জাত দ্রব্য টিকে থাকতে পারেনি।       পাটের থলে, চট, ব্যাগ, বস্তা, আরো অনেক সৌখিন দ্রব্য পাওয়া যেত। এখনো কিছু কিছু ক্ষেত্রে পাটের জিনিস পত্র ব্যবহার করা হয়।                         পাটকে সর্ন তন্তু বলা হয়। বাংলা দেশে...

হরিহর দূর্গ

Image
মহারাষ্ট্রের হরিহর দূর্গ শ্রীকৃষ্ণের বংশধরদের বানানো মহারাষ্ট্রের বিখ্যাত হরিহর দূর্গ। হরিহর দূর্গ, ভারতের মহারাষ্ট্রের নাসিকের ঘটি অঞ্চল থেকে ৪০ কি.মি. দূরে ও প্রায় ৩৬৭৬ ফুট উচ্চতায়(!) অবস্থিত। ৩,৬৭৬ ফুট উঁচু কেল্লাটির ২০০ ফুট উচ্চতা একেবারে খাড়া। পাথরের সিঁড়ির মতো খাঁজ রয়েছে এই কেল্লায় এবং তাতে ১১৭টি খাঁজকাটা পকেটের মতো ধাপ রয়েছে। ভূমি থেকে ওই কেল্লার শীর্ষ পর্যন্ত দু’টি ঢাল প্রায় ৯০ ডিগ্রি খাড়া বা বলা যায় একদম সোজা উঁচু! পশ্চিম দিকের ঢাল প্রায় ৭৫ ডিগ্রি খাড়া। কেল্লার উপরে রয়েছে দু’টি আলাদা ঘরের মতো জায়গা। এক সময় এটি নাকি রান্নাঘর হিসেবে ব্যবহার করা হতো। শ্রীকৃষ্ণের যদুবংশের কোন বেঁচে যাওয়া উত্তরসূরীর দ্বারা ৯ম শতকে প্রতিষ্ঠিত যাদব সম্রাজ্যের অধীনে হরিহর কেল্লা বা হর্ষগড় কেল্লা তৈরি করা হয়। এর বেশির ভাগটা তৈরি হয় এই আমলেরই শাসক পঙ্কজ পঞ্চারিয়ার আমলে। তুঙ্গাভদ্রা( রামায়ণে যে নদীতে শ্রীরামের সাথে হনুমানের সাক্ষাৎ হয়েছিল) থেকে নর্মদা নদী পর্যন্ত বিস্তৃত ছিল এই শাসকদের রাজ্য( মহারাষ্ট্র, উত্তর কর্ণাটক, মধ্য প্রদেশের অংশবিশেষ)। ৯ থেকে ১৪ শতক পর্যন্ত এই সাম্রাজ্যের স্থায়ীত্ব ছিল বলে ...

বিয়েতে মেয়েদের ব্লাউজ পরা নিষিদ্ধ ছিল যে কারণে

Image
যে কারণে মেয়েদের বিয়েতে ব্লাউজ পরা নিষিদ্ধ ছিল। এবং কিভাবে সেই প্রথার অবলুপ্তি ঘটে।  গত শতাব্দীতেও হিন্দু  মেয়েদের ব্লাউজ  পরে বিয়ের  আসরে  আসা বারণ  ছিল।  গগন ঠাকুর তার কন্যা সুনন্দীনির বিয়ের  সময়  সেলাই  করা  সেমিজ  বা  ব্লাউজ  পরানোর অনুমতি পাননি বহু চেষ্টাতেও। ঠাকুর বাড়ি থেকেই ভাঙা হলো এই প্রাচীন প্রথা।। হিন্দু শাস্ত্রে কোন শুভকাজে ছুঁচ বা সুতোর সেলাই করা যেকোনো কাপড় পরা সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ ছিল। তাই হিন্দু শাস্ত্রে মেয়েদের ব্লাউজ বা সেমিজ পরা ছিল একটি অশুচিকর ব্যাপার। তাই বিবাহ নামক শুভানুষ্ঠানটিতে মেয়েদের সেমিজ বা ব্লাউজ পরা সম্পূর্ণ নিষেধ ছিল। এই প্রথা উনিশ শতকের মাঝামাঝি অব্দি ভারতবর্ষে চলে এসেছে।মেয়েরা হয় শাড়ির কিছু অংশ পেচিয়ে নিয়ে কিংবা অন্য একটি কাপড় দিয়ে তাদের বক্ষদেশ আড়াল করে লজ্জা-নিবারণ করত।  ঠাকুর বাড়ির ছেলে গগনেন্দ্রনাথ ঠাকুর ছিলেন একজন ভালো শিল্পী এবং সমাজ পরিবর্তন করার ক্ষেত্রেও ছিলেন একজন পথপ্রদর্শক। তার শিল্পী মন সব সময় মেতে থাকত নতুন নতুন ভাবনায়।  এবার আসি তাঁর নিজের কন্য...

চা Tea

Image
  চা জনপ্রিয় ও পরিচিত পানীয়। চা বাগান কিভাবে চা গাছ লাগানো হয় ও কিভাবে চা চাষ হয়।    প্রায় সবাই সকালে ও অন্যান্য সময় চা পান করেন। কিন্তু চা কিভাবে হয় বা চা গাছ দেখতে কেমন হয়তো অনেকে জানে না। চা গাছের চা পাতা থেকে চা তৈরি হয়।   চা পাতা চাষ হয় সাধারণ চাষ বাসের মতোই, তবে কিছু নিয়ম কানুন মেনে। চা গাছ বহু বর্ষ জীবি গুল্ম জাতীয় উদ্ভিদ। চা গাছের উপযুক্ত মাটি তৈরি করতে হবে। চা গাছ উপযুক্ত হলে চা পাতা সংগ্রহ করা যাবে। সেই পাতা কারখানায় যাবে, তারপর সেখানে বিভিন্ন পদ্ধিতে চা তৈরি করা হয়।     সাধারণ গাছের মতোই চা গাছ। ছোটো ছোটো পাতা কালচে সবুজ রঙের মতো হয়। সাধারণ জমিতেও চা গাছ লাগানো যাবে, তবে জমি এমন ভাবে তৈরি করতে হবে যাতে জমিতে জল দাড়াতে না পারে আর প্রচুর জলের প্রয়োজন। গ্রীষ্ম কালে চা গাছে ছায়ার প্রয়োজন। তার জন্য চা গাছের জমিতে মাঝে মধ্যে বড়ো বড়ো গাছ লাগাতে হবে যাতে ছায়া পায় চা গাছ।      বিশ্বের মধ্যে স্বাদ ও সুগন্ধের জন্য দার্জিলিংয়ের চা বিখ্যাত। যা ভারত বর্ষের পশ্চিমবঙ্গের মধ্যে অবস্থিত। তাছাড়া আসাম, মেঘালয়, অরুণাচল প্রদেশে...

ভারতের উন্নত মানের হসপিটাল

Image
  উন্নত মানের হসপিটাল , ভারতবর্ষের সেরা চিকিৎসা। CMC Vellore      ভারতবর্ষের উন্নত মানের ও কম খরচের হাসপাতালে র পরচিতি।  তামিলনাড়ু রাজ্যে রয়েছে চারটি বিখ্যাত হাসপাতাল। চোখ বন্ধ করে এদের যেকোনো একটিতে চিকিৎসা করাতেই পারেন। কিন্তু কোন হাসপাতালে আপনার যাওয়া সঠিক হবে তা জানবেন কিভাবে? এটা জানতে পুরো প্রতিবেদনটি পড়ুন। কথা দিচ্ছি আপনি নিজেই ঠিক করে নিতে পারবেন কোন হাসপাতালে চিকিৎসা করাবেন।  ১. অ্যাপোলো (Apollo Hospital) –  অ্যাপোলো হাসপাতাল চেন্নাইয়ের মধ্যে সবচেয়ে ভালো। এখানে রয়েছে সবচেয়ে উন্নত যন্ত্রপাতি এবং বিশ্বমানের ডাক্তার। কিন্তু এখানে খরচ দক্ষিন ভারতের মধ্যে সবচেয়ে বেশি। এখানে চিকিৎসা করাতে সময় লাগে দক্ষিন ভারতের অন্যান্য হাসপাতালের তুলনায় অনেক কম। সুতরাং কম সময়ে ভালো চিকিৎসা করাতে চাইলে এখানে চলে আসুন। তবে চিকিৎসার খরচ পড়বে অন্য হাসপাতালের থেকে অনেক বেশি। অবস্থান – অ্যাপোলো হাসপাতাল চেন্নাই সেন্ট্রাল রেলওয়ে স্টেশান থেকে মাত্র ৪ কিমি এবং চেন্নাই এগমোর রেল স্টেশান থেকে ৩ কিমি দূরে অবস্থিত। হাওড়া অথবা শিয়ালদা থেকে অনেক ট্রেন পেয়ে যাবেন। এই হাসপাতাল চেন্...

Horlicks, Complan - এর ভুল তথ্য

Image
      Horlicks, Complan - এর ভুল তথ্য ।        ছবি ও লেখা সংগৃহীত ।। ২০০৮ সালের কথা। হরলিক্স এর “টলার,স্টংগার, শার্পার” বিজ্ঞাপন চরম তুঙ্গে। একি হরলিক্স এর বিজ্ঞাপন প্রচার করছিল নেপালী এক চ্যানেল। নেপালী সেই চ্যানেল ব্রডকাস্ট হচ্ছিল লন্ডনের কিছু নেপালী পাড়ায়।  লন্ডনের এক এডভোকেট তো সেই বিজ্ঞাপন দেখে আকাশ থেকে পড়লেন। কারন যুক্তরাজ্যে “Sleeping aid pill" হিসেবে খাওয়ানো হয় হরলিক্স মল্টেড দুধকে। সেটা কিভাবে টলার স্ট্রংগার শার্পার করে সেটা জানতে আইনী নোটিশ পাঠিয়ে দেন। মিথ্যা বিজ্ঞাপন প্রচার করায় হরলিক্সের বিজ্ঞাপন নিষিদ্ধ করে যুক্তরাজ্যের বিজ্ঞাপন নিয়ন্ত্রক সংস্থা এএসএ। তারা তখন মস্করা করেই বলেছিল- “দক্ষিন এশিয়ানরাই এই সব জিনিস খাবার হিসেবে খাবে”। তাই হচ্ছে আজকাল আমাদের দেশে ।  আমাদের দৈনিক খাবারের আইডিয়াল মেনু কে “RDA” বলে। আর ব্যালেন্সড ডায়েট হইতে যা যা লাগে তার খুব সামান্যই আছে এইসব খাবারে। আসল কথা হলো- হরলিক্স অথবা কমপ্লান এর মত খাবার US FDA এপ্রুভড না। তবুও সবাই খাচ্ছে মুড়ির মত। আর বিজ্ঞাপনের প্যাচে পড়ে – "সব পুষ্টি গুনের আশায় ভাত মাছ বাদ দিয়...

জল্পেশ শিব মন্দির

Image
  বহু প্রাচীন শিব মন্দির জলপাইগুড়ির জল্পেসের ।     ময়নাগুঁড়ির শিব মন্দির, জল্পেস, জলপাইগুড়ি। https://youtu.be/Pb4-4s6IHSE     ভিডিও দেখতে ক্লিক করুন।    জলপাইগুড়ি জেলার, ময়নাগুড়ি র নিকটে অবস্থিত এই শিব মন্দির। খুব ধুম ধাম করে পুজো করা হয় এই মন্দিরে। তবে করনর আবহে দুই বছর জাকজমাক ভাবে পুজো করা যায়নি। শুধুমাত্র পুজো করা হয়েছে এই দুই বছর নাগাদ।         মন্দির চত্তরে প্রতিদিন হাট বাজার বসে। মন্দিরের সামনে ও উত্তর দিকে হাট বাজার এলাকা। তবে শিব পুজোর সময় এই এলাকায় মেলা পড়ে। খুব বড়ো ও জমকালো ভাবে মেলা পড়ে। শিব পুজোর সময় খুব ভিড় জমে । নানা জায়গার লোক জন পুজো ও মেলা দেখতে আসে।          মন্দিরের পেছন দিকের গেটটিও খুব সুন্দর। পুজোর সময় খুব ভালো করে সাজানো হয়। এই দিকেই বেশি লোক জন আসা যাওয়া করে পুজোর সময়। ভিড় ঠেলে সকালে আনন্দে আত্মহারা হয়ে পুজো দেখতে আসে।       মন্দির চত্তর প্রাকৃতিক সৌন্দর্য বৃদ্ধি করে। পিছনের দিকে গাছ পালা ও নদী আছে। সামনের দিকে অনেক রকম ফুল ও সৌন্দর্য বৃদ্ধ...